বাসায় নতুন কাজের লোক, মহিলার বয়স বোঝা মুশকিল। ২৫ হতে পারে ৩০ও হতে পারে। প্রথম দেখাতেই লক্ষ্য করলাম যে এই মহিলা অন্যদের চেয়ে ভিন্ন। কী যেন আছে।
ঠিক বুয়া বুয়া লাগে না।এমনিতেই আমার খাসলত ভালো না। কাজের মেয়েদের প্রতি একটা খাই খাই সুযোগে থাকি। এটাও কেমন জানি গুড়গুড় শুরু করলো দেহে।বউকে ফাকি দিয়ে নজর দেয়ার চেষ্টা করি। দ্বিতীয় দিনে দেখা গেল খানিকটা। ঝাড়ু দেয়ার সময় শাড়িটা ঝুলে গেছে বা ইচ্ছা করে ঝুলিয়ে রেখেছে কে জানে, আমি দেখলাম ব্লাউসের ভেতর বড় বড় দুটো পেপে।এক সেকেন্ডেই বুঝে ফেললাম ব্রা পরেনি। ব্রা পড়লে এমন ঝুলতো না।পরবর্তী সুযোগের অপেক্ষায় থাকলাম। বামপাশ দিয়ে ঝাড়ু দিয়ে আমার রুমের কাছে আসতেই দেখি শাড়ি একপাশে সরে গেছে। ব্লাউজের সামনে ডানস্তনটা অর্ধেক বেরিয়ে আছে। আহ কী টসটসে। টানটান পেপেদুধ। ঝাপিয়ে পড়া থেকে বিরত রাখলাম নিজেকে। মেয়েটা বুঝতে পারলো আমি ওর দুধের দিকে তাকিয়ে আছি, তবু শাড়ি ঠিক করলো না। বুঝলাম এটাকে খাওয়া যাবে। মাগী কতটাকা চায় কে জানে। বউ দুপুরে ঘুমালে ড্রইংরুমে চিত করে ফেলবো। এই দুধের জন্য আমি ৫০০ টাকা খরচ করতে রাজী আছি। এরপর বাথরুমে গেল কাপড় ধুতে,হাটুর গুতায় দুধ দুটো উপরে উঠে আসলো। আমি নানান ছুতোয় কাছে গিয়ে দেখে আসছি দুধ গুলো। মাগী হাসছে মুখটিপে, বউ টের পায়নি।আমি বেশীক্ষন ধৈর্য ধরতে পারলাম না। ৫০০ টাকার নোট নিয়ে এক ফাকে বাথরুমে ঢুকে গেলাম । তারপর দরজা বন্ধ করে দিলাম। বউ তখন রান্নাঘরে। টাকাটা দেখিয়ে মাগীর দুধের ফাকে ঢুকিয়ে দিলাম।টাকা পেয়ে সে খুব খুশী, উঠে তখনি দুধ খুলে দেয় আর কী। আমি দুহাতে খামচে ধরলাম স্তনদুটো। প্রায় মিনিট তিনেক খামচালাম,কচলালাম। তারপর কানে কানে বললাম, দুপুরে চুদবো। মাগী খুশী।হাত দিয়ে আমার লুঙ্গির ভেতর শক্ত ধোনটা চেপে ধরলো। আমি ওর কাধে হাত দিয়ে নীচে বসিয়ে দিলাম , তারপর লুঙ্গি তুলে খাড়া লিঙ্গটামুখে ধরলাম। প্রথমে রাজী হলো না। যেই মুখে নিল, বাইরে কলিং বেলের আওয়াজ এল। কে যেন এসেছে। তাড়াতাড়ি লুঙ্গি ফেলে অতৃপ্ত ধোনটাকে ওর মুখ থেকে বের করে নিয়ে বাথরুমের বাইরে চলে এলাম।
ঠিক বুয়া বুয়া লাগে না।এমনিতেই আমার খাসলত ভালো না। কাজের মেয়েদের প্রতি একটা খাই খাই সুযোগে থাকি। এটাও কেমন জানি গুড়গুড় শুরু করলো দেহে।বউকে ফাকি দিয়ে নজর দেয়ার চেষ্টা করি। দ্বিতীয় দিনে দেখা গেল খানিকটা। ঝাড়ু দেয়ার সময় শাড়িটা ঝুলে গেছে বা ইচ্ছা করে ঝুলিয়ে রেখেছে কে জানে, আমি দেখলাম ব্লাউসের ভেতর বড় বড় দুটো পেপে।এক সেকেন্ডেই বুঝে ফেললাম ব্রা পরেনি। ব্রা পড়লে এমন ঝুলতো না।পরবর্তী সুযোগের অপেক্ষায় থাকলাম। বামপাশ দিয়ে ঝাড়ু দিয়ে আমার রুমের কাছে আসতেই দেখি শাড়ি একপাশে সরে গেছে। ব্লাউজের সামনে ডানস্তনটা অর্ধেক বেরিয়ে আছে। আহ কী টসটসে। টানটান পেপেদুধ। ঝাপিয়ে পড়া থেকে বিরত রাখলাম নিজেকে। মেয়েটা বুঝতে পারলো আমি ওর দুধের দিকে তাকিয়ে আছি, তবু শাড়ি ঠিক করলো না। বুঝলাম এটাকে খাওয়া যাবে। মাগী কতটাকা চায় কে জানে। বউ দুপুরে ঘুমালে ড্রইংরুমে চিত করে ফেলবো। এই দুধের জন্য আমি ৫০০ টাকা খরচ করতে রাজী আছি। এরপর বাথরুমে গেল কাপড় ধুতে,হাটুর গুতায় দুধ দুটো উপরে উঠে আসলো। আমি নানান ছুতোয় কাছে গিয়ে দেখে আসছি দুধ গুলো। মাগী হাসছে মুখটিপে, বউ টের পায়নি।আমি বেশীক্ষন ধৈর্য ধরতে পারলাম না। ৫০০ টাকার নোট নিয়ে এক ফাকে বাথরুমে ঢুকে গেলাম । তারপর দরজা বন্ধ করে দিলাম। বউ তখন রান্নাঘরে। টাকাটা দেখিয়ে মাগীর দুধের ফাকে ঢুকিয়ে দিলাম।টাকা পেয়ে সে খুব খুশী, উঠে তখনি দুধ খুলে দেয় আর কী। আমি দুহাতে খামচে ধরলাম স্তনদুটো। প্রায় মিনিট তিনেক খামচালাম,কচলালাম। তারপর কানে কানে বললাম, দুপুরে চুদবো। মাগী খুশী।হাত দিয়ে আমার লুঙ্গির ভেতর শক্ত ধোনটা চেপে ধরলো। আমি ওর কাধে হাত দিয়ে নীচে বসিয়ে দিলাম , তারপর লুঙ্গি তুলে খাড়া লিঙ্গটামুখে ধরলাম। প্রথমে রাজী হলো না। যেই মুখে নিল, বাইরে কলিং বেলের আওয়াজ এল। কে যেন এসেছে। তাড়াতাড়ি লুঙ্গি ফেলে অতৃপ্ত ধোনটাকে ওর মুখ থেকে বের করে নিয়ে বাথরুমের বাইরে চলে এলাম।
No comments:
Post a Comment